বৃহস্পতিবার, মার্চ ২৭, ২০২৫

আগামী ২৮ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধু টানেল উদ্বোধন করবেন

সিসিএন অনলাইন ডেস্ক:

কর্ণফুলী নদীর তলদেশ দিয়ে যান চলাচলের জন্য পুরোপুরি প্রস্তুত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল। আগামী ২৮ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এটির উদ্বোধন করবেন।

তিনি জানান, টানেলের রাস্তা এবং অ্যাপ্রোচ সড়কসহ যাবতীয় কাজই শতভাগ শেষ হয়েছে। শুধু বাকি রয়েছে সার্ভিস এরিয়ার কিছু কাজ। শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি চলছে। ২৮ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা টানেলের উদ্বোধন করবেন।

বাংলাদেশ ও চীন সরকারের যৌথ অর্থায়নে টানেল প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হচ্ছে। শুরুতে ৮ হাজার ৪৪৬ কোটি ৬৪ লাখ টাকা ব্যয় নির্ধারণ করা হয়েছিল। তবে নির্মাণসামগ্রীসহ ডলারের দাম বৃদ্ধিতে প্রকল্প ব্যয় বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০ হাজার ৫৩৮ কোটি ৪২ লাখ টাকায়।

টানেলের এক প্রান্ত শুরু হয়েছে পতেঙ্গা নেভাল একাডেমির পাশ থেকে। নদীর তলদেশ দিয়ে তা চলে গেছে আনোয়ারার দিকে। নদীর তলের এ পথের দৈর্ঘ্য ৩ দশমিক ৩২ কিলোমিটার। এখন যে পথ ঘুরে যেতে এক ঘণ্টা সময় লাগে, টানেল দিয়ে যেতে সময় লাগবে পাঁচ থেকে দশ মিনিট।

কর্ণফুলী নদীর নিচ দিয়ে তৈরি করা দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম টানেল পাড়ি দিতে অপেক্ষার প্রহর গুনছেন মানুষ।

পতেঙ্গা প্রান্তের বাসিন্দা ইকবাল হোসেন জানান, দীর্ঘদিন প্রতীক্ষা করেছি। এখন সেই স্বপ্ন পূরণ হতে যাচ্ছে। ভাবতেই অবাক লাগছে, পানির নিচ দিয়ে যাবে টানেল।

এই টানেলটি অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখবে বলেও আশা করছেন ব্যবসায়ীরা।

চট্টগ্রাম চেম্বার অব কমার্সের পরিচালক অঞ্জন শেখর দাশ জানান, এই টানেল যোগাযোগের পাশাপাশি দক্ষিণ চট্টগ্রামের অর্থনৈতিক বিপ্লব ঘটাবে। টানেল চালু হলে পুরোপুরি বদলে যাবে চট্টগ্রামের চিত্র।

কর্ণফুলী নদীর তলদেশ দিয়ে যান চলাচলের জন্য পুরোপুরি প্রস্তুত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল। আগামী ২৮ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এটির উদ্বোধন করবেন।

শনিবার (১৯ আগস্ট) এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন টানেলের প্রকল্প পরিচালক হারুনুর রশিদ।


তিনি জানান, টানেলের রাস্তা এবং অ্যাপ্রোচ সড়কসহ যাবতীয় কাজই শতভাগ শেষ হয়েছে। শুধু বাকি রয়েছে সার্ভিস এরিয়ার কিছু কাজ। শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি চলছে। ২৮ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা টানেলের উদ্বোধন করবেন।


বাংলাদেশ ও চীন সরকারের যৌথ অর্থায়নে টানেল প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হচ্ছে। শুরুতে ৮ হাজার ৪৪৬ কোটি ৬৪ লাখ টাকা ব্যয় নির্ধারণ করা হয়েছিল। তবে নির্মাণসামগ্রীসহ ডলারের দাম বৃদ্ধিতে প্রকল্প ব্যয় বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০ হাজার ৫৩৮ কোটি ৪২ লাখ টাকায়।

https://ae6ef30b771477ec9f5b5f7ca5a09f15.safeframe.googlesyndication.com/safeframe/1-0-40/html/container.html


আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধু টানেলের টোল নির্ধারণ, কোন গাড়ির জন্য কত?


টানেলের এক প্রান্ত শুরু হয়েছে পতেঙ্গা নেভাল একাডেমির পাশ থেকে। নদীর তলদেশ দিয়ে তা চলে গেছে আনোয়ারার দিকে। নদীর তলের এ পথের দৈর্ঘ্য ৩ দশমিক ৩২ কিলোমিটার। এখন যে পথ ঘুরে যেতে এক ঘণ্টা সময় লাগে, টানেল দিয়ে যেতে সময় লাগবে পাঁচ থেকে দশ মিনিট।


কর্ণফুলী নদীর নিচ দিয়ে তৈরি করা দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম টানেল পাড়ি দিতে অপেক্ষার প্রহর গুনছেন মানুষ।


পতেঙ্গা প্রান্তের বাসিন্দা ইকবাল হোসেন জানান, দীর্ঘদিন প্রতীক্ষা করেছি। এখন সেই স্বপ্ন পূরণ হতে যাচ্ছে। ভাবতেই অবাক লাগছে, পানির নিচ দিয়ে যাবে টানেল।


এই টানেলটি অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখবে বলেও আশা করছেন ব্যবসায়ীরা।


আরও পড়ুন: টোল বেশি হলে বঙ্গবন্ধু টানেল ব্যবহার করবে না মানুষ


চট্টগ্রাম চেম্বার অব কমার্সের পরিচালক অঞ্জন শেখর দাশ জানান, এই টানেল যোগাযোগের পাশাপাশি দক্ষিণ চট্টগ্রামের অর্থনৈতিক বিপ্লব ঘটাবে। টানেল চালু হলে পুরোপুরি বদলে যাবে চট্টগ্রামের চিত্র।

প্রধানমন্ত্রী

উদ্বোধন

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল

প্রকল্প উদ্বোধন

বঙ্গবন্ধু টানেল

আরও

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

সর্বশেষ খবর

error: Content is protected !!