প্রেস বিজ্ঞপ্তি:
বিগত ১লা সেপ্টেম্বর ,২০২৪ ইং তারিখে প্রবাল নিউজ,সিসিএন নিউজ চ্যানেল এবং আজ ঐ একই চ্যানেল সমূহে দেশের পটপরিবর্তনকে পুঁজি করে কলাতলীতে ফ্রান্স প্রবাসীর জমি দখলের অভিযোগ শিরোনামে প্রচারিত সংবাদ সম্মেলনে একটি বিভ্রান্তিকর তথ্য সম্বলিত,প্রকৃত ঘটনা আড়াল করে শুধু এক পক্ষের বক্তব্য নিয়ে একটি ভিডিও প্রতিবেদন সংবাদ সম্মেলন করে সংবাদ প্রচার করা হয়েছে।যেখানে প্রকৃত সত্য,তথ্য সমূহ আড়াল করা হয়েছে। জমি বিক্রেতারা জানান,ঘটনা হলো বিগত ২০০২ ইং সালে ঢাকা নিবাসী গিয়াস উদ্দিন আল মামুন ঝিলংজা মৌজার বিএস খতিয়ান নং ১৭৫১,৩১৭ও১৭৫২ নং খতিয়ান হতে খতিয়ান সমূহের রেকর্ডীয় মালিক ও ওয়ারিশ সূত্রে মালিক হতে ১৪ টি দলিল মূলে জমি ক্রয় করে,যাহা তৎসময়ে বিক্রেতাগন গিয়ে জমি দখল বুঝিয়ে দেয়া হয়।
আবার আমানী আলম রাজা মিয়া কর্তৃক বিগত ২০০৭ ইং সালে ঐ উল্লিখিত খতিয়ান নং ১৭৫১ ও ৩১৭ হতে রেজিঃ কবলা মূলে ৮ শতক জমি ক্রয় করে শফিকুর রহমানের ওয়ারিশ আব্দুল করিম হতে ক্রয় করেন।উক্ত জমির পরিমাণ,চৌহদ্দি চিহ্নিত করে,চিহ্নিত জমি রেজিস্ট্রি দাতা,রাজা মিয়ার শশুর বাড়ীর পক্ষের সকল লোকজন গিয়ে বুঝে নেয়,জমি রেজিস্ট্রি করে দেওয়ার পর দখলও বুঝে নেয়।তৎপরবর্তীতে উক্ত ক্রেতা ফ্রান্স প্রবাসী আমানী আলম রাজা মিয়া তার রেজিঃ ক্রয় করা জমির আর সি সি পিলার দ্বারা পাকা বাউন্ডারি সম্পাদন করে নেন।
সাম্প্রতিক সময়ে গিয়াস উদ্দিন আল মামুন ,রাজা মিয়া এবং উক্ত খতিয়ানের রেকর্ডিয় মালিক যারা উভয় পক্ষের নিকট রেজিঃ কবলা দিয়েছেন তারা সীমানা সঠিকভাবে নির্ণয় থাকতেছে কিনা তা নিশ্চিত করতে জেলার বিভিন্ন গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ সাবেক মেয়র প্রার্থী রফিকুল ইসলাম, বর্তমান কাউন্সিলর সংরক্ষিত আসন (১০,১১,১২) নাসিমা আক্তার বকুল,আমিনুল ইসলাম মুকুল,ছাত্রনেতা আমির আলী , বিশিষ্ট ব্যবসায়ী লায়ন মুজিবুর রহমান,জনাব বাবুল সহ আরো অনেক ব্যক্তি ও জমি বিক্রেতা ও ক্রেতার প্রতিনিধি সহ উপস্থিত ছিলেন।এখানে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য যে,সে সময়ে থেকে কেউ কারো জমি দখলের চেষ্টা বা দখল করে নাই।যে যার যার অংশে সীমানা মেরামতে উল্লেখিত দুই ক্রেতার মাঝে কিছুটা মনোমালিন্য হয় মাত্র। দখল বেদখল কিছু ঘটেনি,প্রাপ্যতা অনুযায়ী যার যে পরিমাণ দখলে থাকার কথা তা সঠিকভাবে রয়েছে।
এখানে তাদের বক্তব্যে যাদের নাম উল্লেখ করা হয়েছে বা জড়িয়ে,যে অযথা বিভ্রান্তিকর বক্তব্য দেওয়া হয়েছে তা উদ্দেশ্য প্রণোদিত,সম্পূর্ণ মনগড়া কথা,মিথ্যা বিভ্রান্তিকর।
এই মিথ্যা বক্তব্য প্রদানকারী সংবাদ সম্মেলনকারীদের মিথ্যা বক্তব্যের ও সংবাদের তীব্র নিন্দা প্রতিবাদ জানাই।সকল বিষয়ে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা কক্সবাজার সদর থানা অবগত আছেন।
উল্লেখ্য যে,এই আমানী আলম রাজা মিয়া হচ্ছে পতিত স্বৈরাচারের দোসর হিসেবে ফ্রান্সের আওয়ামী লীগের বড় নেতা পরিচয় নাম ভাঙ্গিয়ে,তৎকালীন গুম,খুনের সময়,পলাতক সাবেক জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ইশতিয়াক আহমেদ জয়ের গুন্ডা বাহিনীর প্রধান কক্সবাজার জেলা ছাত্রলীগের শীর্ষ সন্ত্রাসী ফয়সালের সহযোগিতায় সন্ত্রাসী হামলা চালিয়ে দখল করে ছিলো,এই ফয়সাল অনেক নিরীহ ব্যক্তি,নিরাপরাদ অসহায় গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের কেয়ার টেকার কে প্রকাশ্যে অস্ত্র উঁচিয়ে ও কারেন্টের শক দিয়ে,নারী নির্যাতন এর ভয় দেখিয়ে অনেক নির্যাতন করে।
এবং এখানে গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের কিছু কিছু অংশে সীমানা সমস্যা জিইয়ে রেখে ছিলো।অবিলম্বে তার গ্ৰেফতারের জোর দাবি জানাচ্ছি।এবং গ্ৰেফতারের সহিত তার ও তার সহযোগীদের বিচারের আওতায় আনার দাবি জানান সচেতন মহল।