সাইদুল ফরহাদ:
কক্সবাজারে টানা দুই দিনের বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে এ জেলায় কক্সবাজারে অতীতের সকল রেকর্ড ভেঙে গত ২৪ ঘণ্টায় এ মৌসুমের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত রেকর্ড হয়েছে ৫০১ মি:মি:। এর আগে ২০১৫ সালের ২৪ জুন একদিনের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত ছিল (৪৬৭ মি:মি:)।
কক্সবাজার সমুদ্র বন্দরে তিন নাম্বার সতর্ক সংকেত বলবৎ রয়েছে। টানা বৃষ্টিতে তলিয়ে গেছে কক্সবাজারের নিম্নাঞ্চল। পানি জমে সৃষ্টি হয়েছে জলাবদ্ধতা। এতে করে বিপাকে পড়েছেন কক্সবাজার বেড়াতে আসা পর্যটকরা।
আবহাওয়া অফিসের তথ্য মতে, গত ২৪ ঘণ্টায় কক্সবাজারে অতীতের সকল রেকর্ড ভেঙে গত ২৪ ঘণ্টায় এ মৌসুমের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত রেকর্ড হয়েছে ৫০১ মি:মি:। এর আগে ২০১৫ সালের ২৪ জুন একদিনের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত ছিল (৪৬৭ মি:মি:)।
কক্সবাজার আবহাওয়া অফিসের সহকারী আবহাওয়াবিদ আব্দুল হান্নান জানিয়েছেন, বৃহস্পতিবার ভোর ৬টা থেকে শুক্রবার সকাল ৯টা পর্যন্ত ২৭ ঘণ্টায় মোট বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ৫০১ মিলিমিটার। অতীতের সকল রেকর্ড ভেঙে গত ২৪ ঘণ্টায় এ মৌসুমের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত রেকর্ড হয়েছে ৫০১ মি:মি:। এর আগে ২০১৫ সালের ২৪ জুন একদিনের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত ছিল (৪৬৭ মি:মি:)। ভারী বর্ষণ কয়েকদিন অব্যাহত থাকতে পারে।
এদিকে অতিবৃষ্টিতে কক্সবাজারের শতাধিক জনপদ পানিতে নিমজ্জিত হয়েছে। একই সঙ্গে পাহাড়ি ঢল ও পানি প্রবেশ করে জেলার বেশকিছু গ্রামের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। টানা বৃষ্টিতে জেলায় ২৪ ঘন্টায় পাহাড় ধসে ৬জনের মৃত্যু হয়েছে।
বৃষ্টিতে কক্সবাজারে ভ্রমণে আসা পর্যটকরা পড়েছেন চরম বিপাকে। অধিকাংশ পর্যটক অবস্থান করছেন হোটেল কক্ষে। আবার অনেকেই বৃষ্টি উপেক্ষা করে ছুটছেন সাগরে। সাগরে লোনা জলে গা ভাসাচ্ছেন অনেকেই। পর্যটকরা জানান, সৈকতের বর্ষাকালীন সৌন্দর্য অন্যরকম। আবার অনেকেই বৃষ্টি কারণে বিরক্তি প্রকাশ করতেও দেখা গেছে।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সালাউদ্দিন বলেন,এই পরিস্থিতিতে কক্সবাজার কন্টোল রুম চালু করা হয়েছে। জেলায় এই পর্যন্ত পাহাড় ধসে ৬জনের মৃত্যু হয়েছে। জেলার বাহিরেও আমাদের উদ্ধার কার্যক্রম চলছে।
কক্সবাজারে টানা দুই দিনের বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে এ জেলায় কক্সবাজারে অতীতের সকল রেকর্ড ভেঙে গত ২৪ ঘণ্টায় এ মৌসুমের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত রেকর্ড হয়েছে ৫০১ মি:মি:। এর আগে ২০১৫ সালের ২৪ জুন একদিনের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত ছিল (৪৬৭ মি:মি:)।
কক্সবাজার সমুদ্র বন্দরে তিন নাম্বার সতর্ক সংকেত বলবৎ রয়েছে। টানা বৃষ্টিতে তলিয়ে গেছে কক্সবাজারের নিম্নাঞ্চল। পানি জমে সৃষ্টি হয়েছে জলাবদ্ধতা। এতে করে বিপাকে পড়েছেন কক্সবাজার বেড়াতে আসা পর্যটকরা।
আবহাওয়া অফিসের তথ্য মতে, গত ২৪ ঘণ্টায় কক্সবাজারে অতীতের সকল রেকর্ড ভেঙে গত ২৪ ঘণ্টায় এ মৌসুমের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত রেকর্ড হয়েছে ৫০১ মি:মি:। এর আগে ২০১৫ সালের ২৪ জুন একদিনের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত ছিল (৪৬৭ মি:মি:)।
কক্সবাজার আবহাওয়া অফিসের সহকারী আবহাওয়াবিদ আব্দুল হান্নান জানিয়েছেন, বৃহস্পতিবার ভোর ৬টা থেকে শুক্রবার সকাল ৯টা পর্যন্ত ২৭ ঘণ্টায় মোট বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ৫০১ মিলিমিটার। অতীতের সকল রেকর্ড ভেঙে গত ২৪ ঘণ্টায় এ মৌসুমের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত রেকর্ড হয়েছে ৫০১ মি:মি:। এর আগে ২০১৫ সালের ২৪ জুন একদিনের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত ছিল (৪৬৭ মি:মি:)। ভারী বর্ষণ কয়েকদিন অব্যাহত থাকতে পারে।
এদিকে অতিবৃষ্টিতে কক্সবাজারের শতাধিক জনপদ পানিতে নিমজ্জিত হয়েছে। একই সঙ্গে পাহাড়ি ঢল ও পানি প্রবেশ করে জেলার বেশকিছু গ্রামের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। টানা বৃষ্টিতে জেলায় ২৪ ঘন্টায় পাহাড় ধসে ৬জনের মৃত্যু হয়েছে।
বৃষ্টিতে কক্সবাজারে ভ্রমণে আসা পর্যটকরা পড়েছেন চরম বিপাকে। অধিকাংশ পর্যটক অবস্থান করছেন হোটেল কক্ষে। আবার অনেকেই বৃষ্টি উপেক্ষা করে ছুটছেন সাগরে। সাগরে লোনা জলে গা ভাসাচ্ছেন অনেকেই। পর্যটকরা জানান, সৈকতের বর্ষাকালীন সৌন্দর্য অন্যরকম। আবার অনেকেই বৃষ্টি কারণে বিরক্তি প্রকাশ করতেও দেখা গেছে।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সালাউদ্দিন বলেন,এই পরিস্থিতিতে কক্সবাজার কন্টোল রুম চালু করা হয়েছে। জেলায় এই পর্যন্ত পাহাড় ধসে ৬জনের মৃত্যু হয়েছে। জেলার বাহিরেও আমাদের উদ্ধার কার্যক্রম চলছে।